খাটি খেজুরের রস সংগ্রহ করে,নিজস্ব তত্ত্বাবধানে খেজুর গুড় তৈরি করে যত্ন সহকারে পৌছে দিচ্ছি আপনার ঘরে ।
শীতে খেজুরের পাটালি শরীরের জন্য উপকারী । রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে শরীরকে নিরাময় করে তুলে।
শীতে খেজুর পাটালি তাপ উৎপাদন করে শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখে।
একই সাথে সর্দি-কাশি ও সাধারণ ঠাণ্ডার কারণে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া নিয়ন্ত্রণও বজায় রাখে এই পাটালি।
গুড়ে উচ্চ মানের ক্যালোরিফিক, যা শরীর উষ্ণ রাখে এবং শক্তি যোগায়।
কফ, গলাব্যথা, ফোলা বা খুসখুস করা দূর করতে সাহায্য করে।
শ্বাসযন্ত্রের-কফ, বা বুকে কফ জমাট বাঁধা, রক্ত প্রবাহের সমস্যায় পাটালি গুড় অতি কার্যকরী।
বর্তমান সময়ে যিনি গণিতে দক্ষ তিনিই সম্ভাবনার উজ্জল নক্ষত্র। যিনি হিসাব নিকাশে দক্ষ ও পারদর্শি তিনিই সঠিক ও নির্ভুল সিদ্ধান্ত দিতে পারেন। আর যিনি নির্ভূলভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তিনিই সকলের আস্থাভাজন। তাই আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম দক্ষ ও পারদর্শি হিসেবে গড়তে আমাদের সন্তানদের যত্ন নেয়া উচিত। প্রাথমিক শিক্ষা সংশ্লিষ্ট একজন প্রাক্তন শিক্ষক হিসেবে শিক্ষণ-শিখণ অভিজ্ঞতার আলোকে গণিত বিষয়কে শিশুদের মাঝে সহজ, ভীতিহীন, আনন্দদায়কভাবে উপস্থাপনের জন্য আমরা দীর্ঘদিন যাবৎ চেষ্ঠা ও গবেষণার মাধ্যমে উপায় খুঁজেছি। উপায় খুঁজতে গিয়ে শিক্ষা বিশেষজ্ঞ ও অভিজ্ঞ কর্মৃকর্তা ও শিক্ষা গবেষকগণের পরামর্শৃ ও নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। গবেষণায় দেখা গেছে যে, শিশুদের শিশু সুলভ মানসিকতার কারণে তারা শিখতে চায়না, খেলতে চায়। আর শিক্ষকতায় আমরা দেখেছি “শিশুরা শিখতে চায় খেলার ছলে, শেখাতে হবে ভীতিহীন প্রাণোচ্ছলে।” তবেই তারা শেখে এবং তা স্থায়ী হয়। তাই- সচেতন বাবা-মাকে চিন্তামুক্ত করে সন্তানদের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে বর্তমান শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তকের আলোকে গণিত অলিম্পিয়াড আইডিয়া অনুসরণ করে “আনন্দে শিখি” দীর্ঘদিন গবেষণা ও অক্লান্ত পরিশ্রম করে, প্রাক-প্রাথমিক থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত আলাদা আলাদা ভাবে “আনন্দে গণিত শিখি” বক্সের খেলনাগুলো প্রস্তুত করেছে। হ্যাঁ, এবার সত্যিই খেলনা নিয়ে খেলতে খেলতে আপনার সন্তান যৌক্তিক ও গাণিতিক বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন হয়ে গড়ে উঠবে।
বর্তমানে আমাদের সন্তানেরা শিশুকাল থেকেই কমবেশি টিভিতে, মোবাইলে, ট্যাবে কিংবা অন্যকোন ডিজিটাল ডিভাইসে মজার মজার কার্টুন, ছড়া, গল্প, কবিতা, গান শুনে ও ভিডিও দেখে অভ্যস্ত। জন্মের পর থেকেই তারা হাই-টেকনোলজির ডিভাইসে অনেক মজার ও আকর্ষৃনীয় কন্টেন্ট দেখে অনেক কিছুই শিখে। কিন্তু যখন পড়তে যায় টিভিতে, মোবাইলে, ট্যাবে কিংবা অন্যকোন ডিজিটাল ডিভাইসে দেখা ছবি ও ভিডিওর তুলনায় পাঠ্যবইয়ের পড়াগুলো তাদের কাছে আকর্ষৃণীয় ও আনন্দদায়ক মনে হয়না। যার ফলে শিশুরা পাঠ্যবই পড়তে কোন আনন্দ পায়না। ফলশ্রুতিতে মোবাইল আসক্ত হয়ে পরে। সন্তানদের এ মোবাইল ও টিভি আসক্তি সচেতন বাবা মাদেরকে খুবই হাতাশাগ্রস্থ করে তুলছে এবং সমস্যা দুরীকরণে সন্তানদের উপযোগী কোন সমাধান তারা পাচ্ছেন না আর এখনও পর্যৃন্ত শিশুবান্ধব, অনুরূপ বিকল্প কোন কিছুই আমরা পাইনি, তাই তাঁদের দুশ্চিন্তার কোন শেষ নেই।
-সচেতন বাবা মাদের এ সমস্যার একমাত্র সমাধান হিসেবে বহু গবেষণা, পরীক্ষা নিরীক্ষা করে সন্তানদের মোবাইল আসক্তি থেকে রক্ষা করতে, শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের পাঠ্য বিষয়গুলো আয়ত্ত করাতে এবং পড়াতে মনোযোগী করতে “আনন্দে শিখি”র উদ্যোগে সর্বৃপ্রথম আনন্দে গণিত শিখি খেলনা বক্সগুলো প্রস্তুত করা হয়েছে। শিশুরা যেহেতু খেলতে ভালোবাসে তাই তারা খেলতে খেলতে শিখবে, মোবাইল আসক্তি থেকে রক্ষা পাবে, ব্রেইন ডেভেলপ হবে, গাণিতিক যুক্তি বুঝবে। তাই জীবনে ভালো-মন্দ, সঠিক-বেঠিক ও ভূল-শুদ্ধ নির্ণৃয় করতে শিখবে। বড় হয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়ে উন্নত-সমৃদ্ধ জীবন গঠন করতে পারবে।
আসলে শিক্ষার্থীদের কাছে বাংলা, ইংরেজিসহ অন্যান্য বিষয়গুলো যেভাবে আনন্দে উপস্থাপন করা যায়, তার তুলনায় গণিত বিষয়ে নান্দনিক উপকরণ ও গাণিতিক যন্ত্রপাতি না থাকায় শিক্ষার্থীদের নিকট গণিতকে আমরা আকর্ষনীয়, সহজ ও সাবলীল ভাবে উপস্থাপন করতে পারিনা। শিক্ষার্থীদের কাছে গণিতের সংখ্যা প্রয়োগ ও হিসাব নিকাশে বাস্তবভিত্তিক চিন্তা বাদ দিয়ে কাল্পনিক একটা বিমূর্ত ধারনা নিয়ে শিশুদের কাছে উপস্থাপন করি। যার ফলে তাদের কাছে গণিত বিষয়টি যথেষ্ঠ নিরস ও দুবোর্ধ্য। তাই শিশুরা গণিত শিখণে কিছুটা ভয় ও মানসিকভাবে বেশি চাপ বোধ করে। তাছাড়া আমাদের প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে একটা বদ্ধমুল ধারনা- গণিত বোধ হয় সবচেয়ে কঠিন ও জটিল বিষয়। ফলে শিশুরা প্রাথমিক স্তরের গণিত শিখতে কোন আনন্দ পায়না, উল্টো তাদের কাছে গাণিতিক বিষয়গুলো অদ্ভুত, জটিল ও কঠিন মনে হয়। শিশুদের গণিত শিখণ কার্যকরী ও স্থায়ী করতে একমাত্র গাণিতিক খেলনা উপকরণ দিয়ে ভীতি দূর করা সম্ভব। কারণ তারা মনে করবে (দলগতভাবে বা এককভাবে) খেলছে অথচ অংকের হিসাব-নিকাশ করে গেম মিলাচ্ছে এবং উৎসাহের সাথে সমাধান বের করছে। তাই এগুলো শিক্ষার্থীদের কাছে মজার এবং আকর্ষণীয়।
ড. ভিটার্ট বলেছেন, গণিত ভয়কে জয় করা না গেলে ভবিষ্যতে সন্তানদের ক্যারিয়ারের অনেক সুযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। গণিত ভীতির কারণ যাই হোক না কেন একবার ভয়ের বীজে শিকড় গজিয়ে গেলে, এটি নিজে থেকেই বেড়ে উঠতে থাকে। গণিত ভীতি এমনই এক ভয়ঙ্কর রোগ সদৃশ সন্তানরা বিশ্বাস করতে থাকে যে তারা গণিতে খারাপ। সে কারণে তারা চরম হীনমণ্যতায় ভোগে। অথচ একটু সচেতনতা আর একটু চেষ্ঠা করলেই এ সমস্যার সমাধান করা যায়। তাই সচেতন বাবা মা দের সন্তানের উজ্জল ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে অবশ্যই গণিত বক্সের শ্রেণি ভিত্তিক খেলনাগুলো দিয়েই গণিত প্র্যাকটিস করানো উচিত। কারণ গণিতের ভয় দূর করার প্রধান উপায়ই হলো চেষ্ঠা চালিয়ে যাওয়া-এমনটাই মনে করেন শিক্ষক ও মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা।
শিশুদের মানসিক উদ্ধেগের কারণে মুলত: তারা গণিতের সমস্যা সমাধানে ভয় পায়। অর্থ্যাৎ তারা গণিতকে একটা সমস্যা সংকুল বিষয় হিসেবে নেতিবাচক চিন্তা নিয়ে বিবেচনা করতে থাকে। তাদের কাছে একটা বদ্ধমুল ধারনা জন্মায় যে, গণিত বোধ হয় সবচেয়ে কঠিন ও জটিল একটি বিষয়। এ সমস্যা থেকে উত্তরণের একমাত্র উপায় হচ্ছে খেলতে খেলতে ভীতিহীনভাবে আনন্দদায়ক উপায়ে গণিত বিষয়টাকে তাদের কাছে উপস্থাপন করা। তাহলেই শিশুদের গণিত ভীতি দূর হবে এবং গণিত শিখতে মজা পাবে।
গাণিতিক খেলনা বাক্সের খেলনাগুলো গণিত অলিম্পিয়াড আইডিয়া অনুযায়ী তৈরি করা হয়েছে। দেশের শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যসূচি অনুসারে শ্রেণিভিত্তিক নির্ধারিত সিলেবাসের অংকগুলো সহজ সমাধানের জন্য খেলনা উপকরণ বানানো হয়েছে যেগুলো দিয়ে খেলতে খেলতে গণিত শিখে যাবে।
খেলাধুলার মাধ্যমে গাণিতিক যুক্তি ও প্রক্রিয়াগুলো (যোগ,বিয়োগ,গুণ,ভাগ)ব্যবহারিকভাবে শিখবে, ফলে তারা পাঠ্যবইয়ের অধ্যায়ভিত্তিক সমস্যাগুলোর সহজ সমাধান করতে পারবে। খেলনা উপকরণগুলো দিয়ে খেলতে খেলতে সমস্যা সম্পর্কে বাস্তব ধারনা লাভ করবে এবং পরবর্তীতে বইয়ের অংকগুলোর সাথে খেলনা উপকরণগুলো তুলনা করে সহজে সমাধান করতে পারবে।
গণিতের প্রাথমিক চার নিয়ম যোগ,বিয়োগ, গুণ, ভাগ সম্পর্কে সঠিক ধারনা অর্জৃণ করতে পারলে পরবর্তীতে যে কোন বিষয় শিশুদের কাছে সহজ ও দ্রুত সমাধানযোগ্য হয়ে উঠবে। পাঠ্যবইয়ের অংকগুলো শুধুমাত্র অর্ধৃবাস্তব ও বিমুর্তৃ ধারনা নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে বিধায় শিশুরা কল্পনা প্রসুত ধারনা নিয়েই শ্রেণিতে গণিত শিখে। তাই ভালোভাবে বুঝতে পারেনা। গণিতের খেলনা বক্সগুলোতে পাঠ্যবইয়ের অনুশীলনীগুলোই বাস্তব উপকরণ দিয়ে সহজ ও সাবলীলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে ফলে শিশুরা আনন্দে খেলতে খেলতে পাঠ্যবইয়ের অনুশীলনীর অংকগুলো নিজেদের অজান্তেই শিখতে পারে।
প্রাক-প্রাথমিক(শিশু) শ্রেণি থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যৃন্ত সকল শিশুদের জন্য আলাদা আলাদা বক্স তৈরি করা হয়েছে। সরকারীভাবে নির্ধারিত সকল শ্রেণির সিলেবাস ও পাঠ্যসুচির সাথে সঙ্গতি রেখেই এ অংকের খেলনাগুলো তৈরি করা হয়েছে যাতে ক্লাশের সবগুলো অংক আনন্দে খেলতে খেলতে শিখে ফেলতে পারে।
গণিত বক্সের খেলনাগুলো শিক্ষার্থীদের গাণিতিক ভীতি দূরীভুত করে আনন্দদায়কভাবে গণিত শিখতে সহায়তা করবে। যোগ, বিয়োগ, গুণ,ভাগসহ গণিতের মুল ধারণাগুলি সম্পর্কে খেলতে খেলতে শিখে যাবে। যার ফলে পাঠ্যবইয়ের যে কোন গাণিতিক যুক্তি সহজে বিশ্লেষণ করে উত্তর দিতে পারবে। এতে তারা সম্পূর্ণৃ যৌক্তিক ও বিশ্লেষণমুলকভাবে পরীক্ষায় উত্তর দিতে সক্ষম হবে।
খেলনা বক্সের সাথে ব্যবহারবিধি (User Manual) দেওয়া থাকবে। ব্যবহারবিধি অনুসরণ করে যে কেউই শিক্ষার্থীদের সাথে খেলতে খেলতে অংক শেখাতে পারবেন।
গাণিতিক খেলনা বক্সগুলো নেওয়ার পর ব্যবহারবিধি না জানলে বা উপকরণগুলো দিয়ে কিভাবে শেখাতে বা খেলতে হবে তা ইউটিউব “আনন্দেশিখি” চ্যানেল দেখতে পারবেন। যদি তাতে সমাধান পাওয়া না যায় তাহলে সরাসরি আমাদের সরবরাহকৃত নম্বরে,ওয়েব সাইটে অথবা আনন্দে শিখি শিক্ষার্থী ও অভিভাবক গ্রুপে পোষ্ট করবেন তাহলে সমাধান পেয়ে যাবেন।যদি তাতেও সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে দয়াকরে “আনন্দেশিখি” পেইজে নক করে সরাসরি টিমের সাথে যোগাযোগ করবেন তাহলে অভিভাবকগণকে সাথে রেখেই শিক্ষার্থীদের সাথে আমরাই সরাসরি ক্লাশে অংশ নেবো ইনশাআল্লাহ। সরকারীভাবে সরবরাহকৃত গণিত শিক্ষকগণের জন্য নির্ধারিত শিক্ষক ম্যানুয়েল(নির্দেৃশিকা বই) অনুসারে পাঠ্যবইয়ের অধ্যায় ভিত্তিক প্রস্তুতকৃত খেলনাগুলোর সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে আমাদের তরফ থেকে সহযোগীতা করার জন্য অভিভাবক/শিক্ষকগণকে সম্পুর্ণৃ ফ্রিতে সাপোর্টৃ দেওয়া হবে।
নিচের ফর্মে আপনার নাম, মোবাইল নম্বর ও সম্পূর্ণ ঠিকানা লিখে ” কনফার্ম অর্ডারে “ ক্লিক করুন